Industrial Attachment Training

ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং – 2023 এর নিয়মাবলী 

২০১৬ প্রবিধান অনুযায়ী ডিপ্লোমা-ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং এর নিয়মাবলী নিচে দেওয়া হল । যে সকল শিক্ষার্থীরা এবার ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিংয়ে যাবেন, আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।

➡ ৮ম পর্বে ১৬ সপ্তাহে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং সম্পন্ন হবে।

➡ ১২ সপ্তাহ শিল্প কারখানায় এবং ৪ সপ্তাহ ইন্সটিটিউটে করতে হবে।

➡ শিল্প কারখানায় এবং ইন্সটিটিউটে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং এর মোট ১৬ সপ্তাহের কার্যক্রমের উপর একটি প্রতিবেদন তৈরি করে ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ব্যবহারিক পর্ব সমাপনী পরীক্ষার সময় মূল্যায়নের জন্য পরীক্ষকদের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।

➡ কোনো শিক্ষার্থীর হাজিরা ৮০% এর নীচে থাকলে ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিংয়ে অনুত্তীর্ণ ঘোষনা করা হয়।

➡ ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং মূলত একটি ব্যবহারিক বিষয় হিসেবে বিবেচিত হয়, যার মোট নম্বর হবে ৩০০। উক্ত মোট নম্বরের মধ্যে ১৫০ নম্বর শিল্প কারখানায় প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে এবং ১৫০ নম্বর ইন্সটিটিউটে ট্রেনিংয়ের জন্য নির্ধারিত থাকবে।

 

কোথায় ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং করবেন?

ইন্ডাষ্ট্রিয়াল ট্রেনিং বা আমরা অনেকে বাস্তব প্রশিক্ষণ বলে থাকি অর্থাৎ বাস্তব প্রশিক্ষণ বা প্রাকটিক্যাল কাজের মাধ্যমে অভিজ্ঞতা অর্জন। ধরুন, আপনি কম্পিউটার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করছেন। তাহলে, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করার পর, আপনার দরকার নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর বাস্তব/প্রাকটিক্যাল ধারণা নেওয়ার (যেমনঃ একটি সফটওয়্যার ডেভলপ করা, ওয়েবসাইট ডিজাইন করা, নিজ হাতে নেটওয়ার্কিং করা, সার্ভার কনফিগার করা, এনিমেশন ভিডিও বানানো ইত্যাদি)। এক্ষেত্রে সব চাইতে ভালো হয়, আপনি যদি কোনো আইটি কোম্পানি বা সফটওয়্যার ফার্মে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং (বাস্তব প্রশিক্ষণ) এর সুযোগ পাওয়া যায়। বাংলাদেশে এই ধরনের কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান তুলনা মূলক কম এবং পরিচিত লোক না থাকার কারণে আমরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং (বাস্তব প্রশিক্ষণ) থেকে বঞ্চিত হয়।

তো এই সব সুবিধা বঞ্চিত ছাত্র-ছাত্রী দের জন্য ‘CSL Training’ নিয়ে এসেছে কম্পিউটার এবং ডাটা- ডাটা কমিউনিকেশন, টেলিকম্যুনিকেশন বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য কিছু বাস্তব/প্রাকটিক্যাল বেসড ট্রেনিং। যে ট্রেনিং এর মাধ্যমে হতে পারে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রেনিং/বাস্তব প্রশিক্ষণের বিকল্প কোনো ব্যবস্থা। আমরা অনেকে দ্বিধা-দন্ধে থাকি যে কোন কোর্স/ট্রেনিং টা করলে ভালো হবে, কোন কোর্স টা করলে সহজে চাকরি পাওয়া যাবে, বা কোন কোর্স টা করলে জব মার্কেট ভালো। তাদের জন্য আমাদের জন্য সু-পরামর্শ হচ্ছে, আপনারা প্রথমে সিদ্ধান্ত নিন যে, আপনি নিজেকে ভবিষ্যতে কি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চান। বেশি কোর্স করলে যে, ভালো চাকরি পাওয়া যাবে এমন কিন্তু নয়। আবার আপনি চাকরি পাবার আশায়, দুইটা (০২) টা কোর্স করলেন, কারণ শখের বসে অথবা বন্ধু দুইটা করতেছে আপনিও তাই করলেন। কিন্তু, এটা করার ফলে আপনার সম্পূর্ণ টাকাটা পানিতে যাবে, কারণ আপনার ক্যারিয়ার, আপনার বোঝার ক্ষমতা, আপনার আগ্রহের উপরে নির্ভর করে আপনার জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহন করতে হবে। এ ব্যাপারে আমাদের পক্ষ থেকে যে কোনো সহযোগিতা/পরামর্শ দরকার হলে, আমাদের কে (01613-275277 & (01613-275280 ) সরাসরি জিজ্ঞাসা করতে পারেন।  

 

আপনার জন্য ভালো ক্যারিয়ার পাথ কোনটা হবে?

এক্ষেত্রে Student হিসেবে আপনি যে সাবজেক্ট সবচেয়ে পছন্দ করেন বা নিজেকে যোগ্য মনে করেন আপনাকে সেই সাবজেক্ট নিয়ে লেখাপড়া করা উচিত। অন্য সাবজেক্টে মার্কেটে যতই ডিমান্ড থাকুক না কেন, আমি যদি সেইটা না বুঝি তাহলে, সেটার উপর লেখাপড়া করে কোনো লাভ হবে না। যেমন, সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট করে এখনকার সময়ে সবচাইতে ভালো ক্যারিয়ার গড়া সম্ভব। কিন্তু, আমি যদি প্রোগ্রামিংয়ে ভালো না হই, আমার মাথায় যদি প্রোগ্রামিং না ঢোকে, আমার যদি ধৈর্য না থাকে, আমি যদি গণিতে বা লজিকে ভালো না করতে পারি, তাহলে প্রোগ্রামিং বা সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট আমার জন্য না। তেমনি, আমার যদি ক্রিয়েটিভিটি এবং ধৈর্য না থাকে তাহলে গ্রাফিক্স ডিজাইন আমার জন্য না। সেক্ষেত্রে আমাকে সহজ সাবজেক্ট বাছাই করতে হবে। আমরা কম্পিউটার টেকনোলজি থেকে ডিপ্লোমা সম্পন্ন করার পরে নিচের যেকোনো একটি ট্রাকে ক্যারিয়ার শুরু করতে পারি।

 
আপনি কি নেটওয়ার্কিং –এ ক্যারিয়ার শুরু করতে চান? 

আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি কম্পিউটার টেকনোলজি থেকে পাশ করে বিভিন্ন ট্রাকে ক্যারিয়ার শুরু করা যাবে। নেটওয়ার্কিং এর বিষয়গুলা অন্যান্য ট্রাকের চেয়ে তুলনামূলক সহজ এবং ঝামেলা মুক্ত। অর্থাৎ এখানে প্রোগ্রামিংয়ের তেমন কিছু নাই বা ক্রিয়েটিভিটির কিছু নাই। নেটওয়ার্কিং ট্রাকে আপনি যত সময় দিবেন, যত শ্রম দিবেন, যত এক্সপার্ট হবেন, তার উপর ভিত্তি করে আপনার ক্যারিয়ার উপরে উঠবে। ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করার পরে ক্যারিয়ারের শুরুতে আমরা নিচের কোর্সগুলো দিয়ে শুরু করতে পারি।

পরবর্তীতে মার্কেট ডিমান্ড অনুযায়ী আমরা নির্দিষ্ট ট্রাকে, যেমনঃ Network Professional, Server Administrator, Security Engineer, Cloud Engineer, Network Administrator, Linux Expert, Ethical Hacker, Hardware Engineer, System Administrator হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলতে পারি।

 

‘CSL Training’  -এ কেন করবেন ?

➡ ঢাকাতে আমাদের দুইটি (০২) টি শাখা (Lalmatia, Kuril) রয়েছে।

➡ অনলাইন + অফলাইন উভয় মোডেই ট্রেনিং প্রোভাইড করা হয়ে থাকে।

➡ আমরা কোনো মৌসুমী ট্রেনিং সেন্টার না, আমরা ২০০৬ সাল থেকে ট্রেনিং পরিচালনা করে আসছি।

➡ আমরা যত ধরনের ট্রেনিং করাই এত ট্রেনিং অন্য কোনো ইন্সটিটিউট করায় না।

➡ Linux, AWS, Cloud, VMware, Kubernetes, CEH, DBA, CISSP এর মত অ্যাডভান্সড ট্রেনিং পাবেন।

➡ প্রত্যেকটি কোর্স ১ (এক) বছর পূনরায় কারার সুযোগ।

➡ প্রতিটি কোর্সে লাইভ ক্লাসের ভিডিও রেকর্ড (এটা অন্য কোনো ইন্সটিটিউট দিবে না)।

➡ আমাদের ল্যাবে যত রাউটার/সুইচ আছে, বাংলাদেশে অন্য কোনো ল্যাবে পাবেন না (গ্যারান্টি)।

➡ যে কোনো শাখা থেকে কোর্স গুলো পুনরায় করা যাবে।

➡ দক্ষ এবং সার্টিফাইড প্রশিক্ষক। 

➡ খাতা, কলম, ব্যাগ, চাবির রিং, ল্যাব গাইড ফ্রি ।

➡ ট্রেনিং শেষে পুরষ্কারের ব্যবস্থা।

➡ প্রত্যেক ব্যাচ থেকে ৩ জন ছাত্র-ছাত্রীর জবের ব্যবস্থা।

➡ ছাত্র-ছাত্রীদের স্ন্যাকসের (চা/বিস্কিট) ব্যবস্থা।

 

আমরা কেমন শেখায়, সেটা নিচের লিংকে গিয়ে ভিসিট করে দেখতে পারেন।

    • IT Essential: https://youtube.com/playlist?list=PLzOdtYcAxAiMCz4Jl7-mt9AKdUqVXTZjz
    • CCNA: https://youtube.com/playlist?list=PLzOdtYcAxAiP81kGi3jLTCalBaQohqc20
    • MikroTik With ISP: https://youtube.com/playlist?list=PLzOdtYcAxAiMSV0LphwyT92pBVKDDmBoa
    • Linux Administrator: https://youtube.com/playlist?list=PLzOdtYcAxAiOS2UFM-pPUYu8TZBe5jHCa
    • Windows Server 2022: https://youtube.com/playlist?list=PLzOdtYcAxAiNgqQrsLJ_yZRLUX-OqLXLk
Location

CSL Training, 74/2, 3rd Floor, Kuril Bus
Stand, Beside of Standard Bank, Kuril, Dhaka-1229
.